নেতানিয়াহু - AN OVERVIEW

নেতানিয়াহু - An Overview

নেতানিয়াহু - An Overview

Blog Article

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নিজের রাজ্য ডেলাওয়ারে হ্যারিস জিতেছেন। ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকা আরেক রাজ্য নিউ জার্সিতেও হ্যারিস জিতেছেন।

তার রাজনৈতিক সফর শুরু হয় ২০১৫ সালে। ‘ট্রাম্প টাওয়ারে’ আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার বিষয়ে ঘোষণা দেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তার পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।

ট্রাম্প মিজ হ্যারিসকে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য দায়ী করার চেষ্টা করে এসেছেন। তার এই প্রয়াস ‘মাঝারি সাফল্য’ পেয়েছে।

ছবির ক্যাপশান, ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে ভ্যানিটি ফেয়ার অস্কার পার্টিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মেলানিয়া, ২০০৫ সালের ছবি।

ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করেন তার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ২০ জানুয়ারি, ২০২৫-এ।[২৬৮] তিনি রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণকারী সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হয়ে ওঠেন[২৬৯] এবং প্রথম ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত রাষ্ট্রপতি হন।[২৭০]

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।

তবে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের ও জরিপকারীদের স্তব্ধ করে দিয়ে জয়ের শেষ হাসি হেসেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২০শে জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন মি. ট্রাম্প।

২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং নির্বাচিত হন।[১১৩] তার বিপরীতে ডেমোক্রেট পার্টির প্রার্থী কমলা হারিস অভিবাসন, সীমান্ত নিরাপত্তা এবং সামাজিক সমতা সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে তার প্রচারণার মূল ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেন।[১১৪]

ডনাল্ড ট্রাম্পমার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

সাংবাদিক সম্মেলনে মি. ট্রাম্প জানান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন চাইবেন তিনি। ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’ ছিল তার নির্বাচনি গাজা প্রচারের মূল স্লোগান।

মি. ট্রাম্প তৃতীয়বার বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন মেলানিয়া নাউসের (এখন মেলানিয়া ট্রাম্প) সঙ্গে। সেটা ছিল ২০০৫ সাল। বছর সাতেক আগে প্রথম তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল মেলানিয়া নাউসের সঙ্গে।

ছবির ক্যাপশান, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী কমালা হ্যারিস।

 ট্রাম্প এবং তাঁর সমর্থক জানুয়ারির ২০১৬ সালে মাসকাটিন, আইওয়ার একটি র‍্যালিতে। অসংখ্য সমর্থকদের হাতে সাইনবোর্ড, যেখানে লেখা আছে "দ্য সাইলেন্ট ম্যাজোরিটি স্ট্যাণ্ডস্‌ উইদ ট্রাম্প".

৭৮ বছরের এই রিপাবলিকান আবারও সমস্ত ‘প্রতিকূলতা’ উপেক্ষা করে ‘অত্যাশ্চর্য’ রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তন ঘটাতে চাইছেন যা তাকে ওভাল অফিসের প্রেসিডেন্টের ডেস্কে ফিরিয়েও নিয়ে here যেতে পারে।

Report this page